ঢাকাশুক্রবার , ৩১শে অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  1. English Version
  2. অন্যান্য
  3. অপরাধ
  4. অর্থনীতি
  5. আইন-আদালত
  6. আবহাওয়া
  7. আর্ন্তজাতিক
  8. ঈদ
  9. উপ-সম্পদকীয়
  10. করোনা ভাইরাস আপডেট
  11. খুলনা
  12. খেলাধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. চাকরীর খবর
  15. জনদূর্ভোগ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

হাসিনার সাক্ষাৎকারের বিষয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

নিউজ ডেস্ক
অক্টোবর ২৯, ২০২৫ ৬:৪০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

অনলাইন ডেস্ক: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, জাতিসংঘের রিপোর্টেও প্রমাণিত যে একবিংশ শতাব্দীতে শেখ হাসিনার চেয়ে বড় খুনি বা মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং এরকম ভয়ানকভাবে কেউ করেননি। আল জাজিরার একটা প্রোগ্রামে দেখা গেছে— তিনি খুন করার নির্দেশ দিচ্ছেন। যারা তার ইন্টারভিউ করছেন, আমরা মনে করি, অবশ্যই এই কনটেক্সট (পটভূমি) যেন কেউ ভুলে না যান।

বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দেশের গণমাধ্যমে হাসিনার সাক্ষাৎকার প্রকাশ এবং বিদেশি গণমাধ্যমে তার সাক্ষাৎকারের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকার গ্রহণের বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বলতে পারবেন। আর আজকের সাক্ষাৎকার (রয়টার্স) আমরা আগে পড়ি, তারপর এ বিষয়ে মন্তব্য করতে পারব।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার একটা স্থানীয় মিডিয়ায় দেখলাম, আন্তর্জাতিক আদালতে তার দল একটা… সেখানে তিনি যে ভয়ানক রকম মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছেন, তার কোনো উল্লেখ আমরা দেখি নাই। এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা ইন্টারভিউ এখনো দেখি নাই। কিন্তু আওয়ামী লীগ তো কোথাও নাই। আমরা তো আওয়ামী লীগকে দেখি না। দুই-একটা ঝটিকা মিছিল করে, সেই অনুযায়ী কেউ দুই-একটা ডলার পায়।’

প্রেস সচিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ দাবি করছে ৪০০ জন মারা গেছে। অভিযোগ যারা জমা দিয়েছেন, আমাদের টাকা চুরি করেছেন, সেই টাকা দিয়ে যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে দামি ল ফার্মকে নিয়োগ করে, এই ধরনের কাজ তারা করছেন। আমাদের দেশের চুরির টাকায় এই কাজটি করেছেন, এটাকেও আবার কেউ কেউ প্রমোট করছেন।’

প্রেস সচিব বলেন, ‘দেশে বসে অনেকে অনেক ধরনের নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে, আমরা এটা স্পষ্ট দেখছি। প্রধান উপদেষ্টা সেই বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে বলেছেন। কেননা, পতিত স্বৈরাচার এবং তার দোসররা অবশ্যই চাইবে না যে দেশে একটা অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক। তাদের সেই ১৫ বছরে একটা অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়নি। এটা শুধু সাধারণ নির্বাচন না, ওই সময় ১০ থেকে ১৫ হাজার তৃণমূল পর্যায়েও তো নির্বাচন হয়েছে। একটা নির্বাচনও সুষ্ঠু হয়নি। সুতরাং, তারা চাইবে না আরেকটা সুষ্ঠু নির্বাচন হোক। কারণ, তারা চায় দেশে একটা অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, লক্ষ্য একটাই— দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করা।’

তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে প্রস্তুত আছে।’া
ণপ্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, জাতিসংঘের রিপোর্টেও প্রমাণিত যে একবিংশ শতাব্দীতে শেখ হাসিনার চেয়ে বড় খুনি বা মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং এরকম ভয়ানকভাবে কেউ করেননি। আল জাজিরার একটা প্রোগ্রামে দেখা গেছে— তিনি খুন করার নির্দেশ দিচ্ছেন। যারা তার ইন্টারভিউ করছেন, আমরা মনে করি, অবশ্যই এই কনটেক্সট (পটভূমি) যেন কেউ ভুলে না যান।

বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দেশের গণমাধ্যমে হাসিনার সাক্ষাৎকার প্রকাশ এবং বিদেশি গণমাধ্যমে তার সাক্ষাৎকারের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকার গ্রহণের বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বলতে পারবেন। আর আজকের সাক্ষাৎকার (রয়টার্স) আমরা আগে পড়ি, তারপর এ বিষয়ে মন্তব্য করতে পারব।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার একটা স্থানীয় মিডিয়ায় দেখলাম, আন্তর্জাতিক আদালতে তার দল একটা… সেখানে তিনি যে ভয়ানক রকম মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছেন, তার কোনো উল্লেখ আমরা দেখি নাই। এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা ইন্টারভিউ এখনো দেখি নাই। কিন্তু আওয়ামী লীগ তো কোথাও নাই। আমরা তো আওয়ামী লীগকে দেখি না। দুই-একটা ঝটিকা মিছিল করে, সেই অনুযায়ী কেউ দুই-একটা ডলার পায়।’

প্রেস সচিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ দাবি করছে ৪০০ জন মারা গেছে। অভিযোগ যারা জমা দিয়েছেন, আমাদের টাকা চুরি করেছেন, সেই টাকা দিয়ে যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে দামি ল ফার্মকে নিয়োগ করে, এই ধরনের কাজ তারা করছেন। আমাদের দেশের চুরির টাকায় এই কাজটি করেছেন, এটাকেও আবার কেউ কেউ প্রমোট করছেন।’

প্রেস সচিব বলেন, ‘দেশে বসে অনেকে অনেক ধরনের নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে, আমরা এটা স্পষ্ট দেখছি। প্রধান উপদেষ্টা সেই বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে বলেছেন। কেননা, পতিত স্বৈরাচার এবং তার দোসররা অবশ্যই চাইবে না যে দেশে একটা অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক। তাদের সেই ১৫ বছরে একটা অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়নি। এটা শুধু সাধারণ নির্বাচন না, ওই সময় ১০ থেকে ১৫ হাজার তৃণমূল পর্যায়েও তো নির্বাচন হয়েছে। একটা নির্বাচনও সুষ্ঠু হয়নি। সুতরাং, তারা চাইবে না আরেকটা সুষ্ঠু নির্বাচন হোক। কারণ, তারা চায় দেশে একটা অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, লক্ষ্য একটাই— দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করা।’

তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে প্রস্তুত আছে।’া
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, জাতিসংঘের রিপোর্টেও প্রমাণিত যে একবিংশ শতাব্দীতে শেখ হাসিনার চেয়ে বড় খুনি বা মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং এরকম ভয়ানকভাবে কেউ করেননি। আল জাজিরার একটা প্রোগ্রামে দেখা গেছে— তিনি খুন করার নির্দেশ দিচ্ছেন। যারা তার ইন্টারভিউ করছেন, আমরা মনে করি, অবশ্যই এই কনটেক্সট (পটভূমি) যেন কেউ ভুলে না যান।

বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দেশের গণমাধ্যমে হাসিনার সাক্ষাৎকার প্রকাশ এবং বিদেশি গণমাধ্যমে তার সাক্ষাৎকারের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকার গ্রহণের বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বলতে পারবেন। আর আজকের সাক্ষাৎকার (রয়টার্স) আমরা আগে পড়ি, তারপর এ বিষয়ে মন্তব্য করতে পারব।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার একটা স্থানীয় মিডিয়ায় দেখলাম, আন্তর্জাতিক আদালতে তার দল একটা… সেখানে তিনি যে ভয়ানক রকম মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছেন, তার কোনো উল্লেখ আমরা দেখি নাই। এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা ইন্টারভিউ এখনো দেখি নাই। কিন্তু আওয়ামী লীগ তো কোথাও নাই। আমরা তো আওয়ামী লীগকে দেখি না। দুই-একটা ঝটিকা মিছিল করে, সেই অনুযায়ী কেউ দুই-একটা ডলার পায়।’

প্রেস সচিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ দাবি করছে ৪০০ জন মারা গেছে। অভিযোগ যারা জমা দিয়েছেন, আমাদের টাকা চুরি করেছেন, সেই টাকা দিয়ে যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে দামি ল ফার্মকে নিয়োগ করে, এই ধরনের কাজ তারা করছেন। আমাদের দেশের চুরির টাকায় এই কাজটি করেছেন, এটাকেও আবার কেউ কেউ প্রমোট করছেন।’

প্রেস সচিব বলেন, ‘দেশে বসে অনেকে অনেক ধরনের নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে, আমরা এটা স্পষ্ট দেখছি। প্রধান উপদেষ্টা সেই বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে বলেছেন। কেননা, পতিত স্বৈরাচার এবং তার দোসররা অবশ্যই চাইবে না যে দেশে একটা অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক। তাদের সেই ১৫ বছরে একটা অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়নি। এটা শুধু সাধারণ নির্বাচন না, ওই সময় ১০ থেকে ১৫ হাজার তৃণমূল পর্যায়েও তো নির্বাচন হয়েছে। একটা নির্বাচনও সুষ্ঠু হয়নি। সুতরাং, তারা চাইবে না আরেকটা সুষ্ঠু নির্বাচন হোক। কারণ, তারা চায় দেশে একটা অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, লক্ষ্য একটাই— দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করা।’

তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে প্রস্তুত আছে।’া
ণপ্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, জাতিসংঘের রিপোর্টেও প্রমাণিত যে একবিংশ শতাব্দীতে শেখ হাসিনার চেয়ে বড় খুনি বা মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং এরকম ভয়ানকভাবে কেউ করেননি। আল জাজিরার একটা প্রোগ্রামে দেখা গেছে— তিনি খুন করার নির্দেশ দিচ্ছেন। যারা তার ইন্টারভিউ করছেন, আমরা মনে করি, অবশ্যই এই কনটেক্সট (পটভূমি) যেন কেউ ভুলে না যান।

বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দেশের গণমাধ্যমে হাসিনার সাক্ষাৎকার প্রকাশ এবং বিদেশি গণমাধ্যমে তার সাক্ষাৎকারের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

এক প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকার গ্রহণের বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বলতে পারবেন। আর আজকের সাক্ষাৎকার (রয়টার্স) আমরা আগে পড়ি, তারপর এ বিষয়ে মন্তব্য করতে পারব।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার একটা স্থানীয় মিডিয়ায় দেখলাম, আন্তর্জাতিক আদালতে তার দল একটা… সেখানে তিনি যে ভয়ানক রকম মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছেন, তার কোনো উল্লেখ আমরা দেখি নাই। এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা ইন্টারভিউ এখনো দেখি নাই। কিন্তু আওয়ামী লীগ তো কোথাও নাই। আমরা তো আওয়ামী লীগকে দেখি না। দুই-একটা ঝটিকা মিছিল করে, সেই অনুযায়ী কেউ দুই-একটা ডলার পায়।’

প্রেস সচিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ দাবি করছে ৪০০ জন মারা গেছে। অভিযোগ যারা জমা দিয়েছেন, আমাদের টাকা চুরি করেছেন, সেই টাকা দিয়ে যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে দামি ল ফার্মকে নিয়োগ করে, এই ধরনের কাজ তারা করছেন। আমাদের দেশের চুরির টাকায় এই কাজটি করেছেন, এটাকেও আবার কেউ কেউ প্রমোট করছেন।’

প্রেস সচিব বলেন, ‘দেশে বসে অনেকে অনেক ধরনের নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে, আমরা এটা স্পষ্ট দেখছি। প্রধান উপদেষ্টা সেই বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে বলেছেন। কেননা, পতিত স্বৈরাচার এবং তার দোসররা অবশ্যই চাইবে না যে দেশে একটা অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক। তাদের সেই ১৫ বছরে একটা অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়নি। এটা শুধু সাধারণ নির্বাচন না, ওই সময় ১০ থেকে ১৫ হাজার তৃণমূল পর্যায়েও তো নির্বাচন হয়েছে। একটা নির্বাচনও সুষ্ঠু হয়নি। সুতরাং, তারা চাইবে না আরেকটা সুষ্ঠু নির্বাচন হোক। কারণ, তারা চায় দেশে একটা অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, লক্ষ্য একটাই— দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করা।’

তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে প্রস্তুত আছে।’

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন সূত্র থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।