ঢাকাশুক্রবার , ৩১শে অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  1. English Version
  2. অন্যান্য
  3. অপরাধ
  4. অর্থনীতি
  5. আইন-আদালত
  6. আবহাওয়া
  7. আর্ন্তজাতিক
  8. ঈদ
  9. উপ-সম্পদকীয়
  10. করোনা ভাইরাস আপডেট
  11. খুলনা
  12. খেলাধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. চাকরীর খবর
  15. জনদূর্ভোগ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

২৪ লাখ মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে : এনামুর রহমান

Hamidul Haque
মে ২০, ২০২০ ২:০৩ অপরাহ্ণ
Link Copied!

বাংলাদেশের উপকূলের দিকে ধেয়ে আসা সুপার সাইক্লোন ঘুর্ণিঝড় ‘আম্পান’এর কারণে উপকূলীয় অঞ্চলের প্রায় ২৪ লাখ মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় আম্পান মোকাবেলায় সরকারের সবশেষে প্রস্তুতি নিয়ে আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয় থেকে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান।

তিনি বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় ‘আম্পান’ বাংলাদেশ-পশ্চিমবঙ্গ উপকূলের দিকে এগিয়ে আসতে থাকায় এ পর্যন্ত ২৩ লাখ ৯০ হাজার ৩০৭ জন মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে। এছাড়া ৫ লাখ ১৭ হাজার ৪৩২টি গবাদিপশুকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে আসা হয়েছে।

ত্রাণপ্রতিমন্ত্রী বলেন, এই ঘূর্ণিঝড়ে যাতে একটি মানুষকেও যেন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে ছেড়ে না আসা হয়- আমরা সেই নির্দেশ দিয়েছি। লোকসংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় আশ্রয় কেন্দ্রের সংখ্যা ১২ হাজার ৭৮টি থেকে বাড়িয়ে ১৪ হাজার ৩৩৬টি করা হয়েছে। এসব আশ্রয় কেন্দ্রে ২৩ লাখ ৯০ হাজার ৩০৭ জনকে নেওয়া হয়েছে। সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার প্রয়োজন না হলে ১৪ হাজার ৩৩৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৫৭ লাখ ১৩ হাজার ৬০৭ জন মানুষকে রাখা সম্ভব হতো। দূরত্ব নিশ্চিত করতে অর্ধেক লোক রাখা হয়েছে।

ওষুধসহ মেডিকেল টিম প্রস্তুত রয়েছে জানিয়ে এনামুর রহমান বলেন, যারা আশ্রয়কেন্দ্রে এসেছেন তাদের মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার সরবরাহ করা হয়েছে।

ভাষাণচরের ১২০টি শেল্টারের মধ্যে একটিতে কিছু মানুষকে রাখা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, তাদের তদারকিতে নৌবাহিনী রয়েছে, তাদের জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড়ের কারণে মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরেও ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অফিস।২৪ লাখ মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে : এনামুর রহমান

বাংলাদেশের উপকূলের দিকে ধেয়ে আসা সুপার সাইক্লোন ঘুর্ণিঝড় ‘আম্পান’এর কারণে উপকূলীয় অঞ্চলের প্রায় ২৪ লাখ মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় আম্পান মোকাবেলায় সরকারের সবশেষে প্রস্তুতি নিয়ে আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয় থেকে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান।

তিনি বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় ‘আম্পান’ বাংলাদেশ-পশ্চিমবঙ্গ উপকূলের দিকে এগিয়ে আসতে থাকায় এ পর্যন্ত ২৩ লাখ ৯০ হাজার ৩০৭ জন মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়েছে। এছাড়া ৫ লাখ ১৭ হাজার ৪৩২টি গবাদিপশুকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে আসা হয়েছে।’
ত্রাণপ্রতিমন্ত্রী বলেন, এই ঘূর্ণিঝড়ে যাতে একটি মানুষকেও যেন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে ছেড়ে না আসা হয়- আমরা সেই নির্দেশ দিয়েছি। লোকসংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় আশ্রয় কেন্দ্রের সংখ্যা ১২ হাজার ৭৮টি থেকে বাড়িয়ে ১৪ হাজার ৩৩৬টি করা হয়েছে। এসব আশ্রয় কেন্দ্রে ২৩ লাখ ৯০ হাজার ৩০৭ জনকে নেওয়া হয়েছে। সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার প্রয়োজন না হলে ১৪ হাজার ৩৩৬টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৫৭ লাখ ১৩ হাজার ৬০৭ জন মানুষকে রাখা সম্ভব হতো। দূরত্ব নিশ্চিত করতে অর্ধেক লোক রাখা হয়েছে।

ওষুধসহ মেডিকেল টিম প্রস্তুত রয়েছে জানিয়ে এনামুর রহমান বলেন, যারা আশ্রয়কেন্দ্রে এসেছেন তাদের মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার সরবরাহ করা হয়েছে।
ভাষাণচরের ১২০টি শেল্টারের মধ্যে একটিতে কিছু মানুষকে রাখা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, তাদের তদারকিতে নৌবাহিনী রয়েছে, তাদের জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের কারণে মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরেও ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অফিস।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন সূত্র থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।