তরুন লাল বেগী : একেই বলে ফাইনাল! যার পরতে পরতে ছিল উত্তেজনা।শেষ বল পর্যন্ত বলা কঠিন কে জিতবে। খেলার প্রথম পর্বে ফলাফল শূন্য নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয় দর্শকদের। ম্যাচ গড়ায় সোপার ওভারে। সেখানেও সেই একই উত্তেজনা শেষ বল পযর্ন্ত লড়াই করে দু’দল। অবশেষে সোপার ওভারে ইংল্যান্ডের দেখা ১৬ রানের লক্ষ্য পার করতে না পেরে রানার-আপ হয়েছে নিউজিল্যান্ডকে। সেই সাথে প্রথম বারের মতো বিশ্বকাপের শিরোপা নিজের করে নিল ক্রিকেটের জনক ইংল্যান্ড।
লর্ডসে রবিবার টস জিতে শুরুতে ব্যাট করে নিউজিল্যান্ড নির্ধারিত ওভারে ৮ উইকেটে ২৪১ রান করে। জবাবে ৫০ ওভারে সবক’টি উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডও করে সমান রান।
তাই নিয়ম অনুযায়ী ম্যাচটি করে গড়ায় সুপার ওভারে। সুপার ওভারেও দুই দল সমান ১৫ রান করে সংগ্রহ করে। তাই সুপার ওভারের খেলাও টাই হয়। তবে বাউন্ডারি বেশি থাকায় ইংল্যান্ড জিতে নেয় শিরোপা।