ঢাকাশুক্রবার , ৪ঠা জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
  1. English Version
  2. অন্যান্য
  3. অপরাধ
  4. অর্থনীতি
  5. আইন-আদালত
  6. আবহাওয়া
  7. আর্ন্তজাতিক
  8. ঈদ
  9. উপ-সম্পদকীয়
  10. করোনা ভাইরাস আপডেট
  11. খেলাধুলা
  12. চাকরীর খবর
  13. জনদূর্ভোগ
  14. টপ-নিউজ
  15. তথ্যপ্রযুক্তি
আজকের সর্বশেষ সবখবর

চাহিদা কম থাকায় বাজারে সবজির সরবরাহ কম, দামও কম

নিউজ ডেস্ক
জুন ১০, ২০২৫ ৬:৫৮ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে রাজধানীর বাজারে সবজির চাহিদা কমে গেছে। এজন্য সবজির সরবরাহও কম। সে কারণে দামও কিছুটা কমেছে। তবে আগামী সপ্তাহে লোকজন ফিরলে সরবরাহ বাড়বে বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা।

মঙ্গলবার (১০ জুন) রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর বিভিন্ন বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ঈদের পর সবজির দোকানগুলোর বেশিরভাগই বন্ধ রয়েছে। অল্প কয়েকটি দোকান খোলা থাকলেও তাতে পণ্য ও ক্রেতা দুই-ই কম।

সবজি বিক্রেতারা জানান, ঈদের আগের দিন পর্যন্ত চাহিদা ও সরবরাহ ছিল। তবে ঈদের দিন থেকে চাহিদা ও সরবরাহ দুটোই কমেছে।

সকালে যাত্রাবাড়ীর তুষারধারা বাজারে গিয়ে দেখা যায়, বাজারটিতে এখন অধিকাংশ সবজি দোকানই বন্ধ। অল্প কয়েকটি দোকান খোলা রয়েছে।

dhakapost

এ বাজারের সবজি বিক্রেতা আলিম হোসেন ঢাকা পোস্টকে বলেন, ঈদ করতে সবাই গ্রামে চলে গেছে। এজন্য সবজির চাহিদাও কম। তাছাড়া এখন প্রত্যেকের ঘরে-ঘরে মাংস। সবমিলিয়ে চাহিদা কম থাকায় সরবরাহও কম।

তিনি আরও বলেন, চাহিদা না থাকায় আমরাও কম সবজি তুলছি। তবে আশা করছি, আগামী সপ্তাহ থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। চাহিদা বাড়লে সরবরাহও বাড়বে।

আমির নামের এক ক্রেতা ঢাকা পোস্টকে বলেন, মানুষের বাসায় কোরবানির মাংস থাকার কারণে এখন সবজির চাহিদা কম। তবে আমাদের পরিবারের সবাই মাংসের পাশাপাশি সবজি খাই। সেজন্য বাজারে সবজি কিনতে এলাম।

দাম নিয়ে তিনি বলেন, চাহিদা কম থাকায় এখন দাম কিছুটা কম আছে। তবে চাহিদা বেড়ে গেলে দাম অটোমেটিক বাড়িয়ে দেবে বিক্রেতারা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঈদের দুই দিন আগে শসা, কাঁচা মরিচ, গাজর, টমেটো ও লেবুর দাম বেড়েছিল। সালাদ তৈরির উপকরণ হওয়ায় এসব পণ্যের চাহিদা ছিল অনেক বেশি। তবে ঈদের দিন পার হতেই ধীরে ধীরে সেই দাম কমতে শুরু করেছে।

বর্তমানে প্রতি কেজি হাইব্রিড জাতের শসা ৪০-৬০ টাকা ও দেশি শসা ৬০-৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৭০ টাকায়। প্রতি কেজি দেশি গাজর  ৫০-৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর টমেটো বর্তমানে ৪০-৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। লেবুর হালি ২০-৩০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।

অন্যদিকে, পটল, চিচিঙ্গা ও ঝিঙা বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৭০ টাকার মধ্যে। কাকরোল, বরবটি, কচুর লতি, উস্তা, বেগুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৮০ টাকার মধ্যে।

বিক্রেতারা বলছেন, এই অবস্থা বেশিদিন থাকবে না। বাড়ি থেকে লোকজন ঢাকায় ফিরলে আগামী সপ্তাহ থেকেই দাম বাড়তে পারে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন সূত্র থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।